একটি র্ধমীয় রাজনতৈকি দল সুকৌশলে তাবলগি জামাতে ঢুকে বশিৃঙ্খল পরস্থিতিি তরৈি করছে বলে দাবি করছেনে তাবলগি জামাতরে প্রধান কন্দ্রে দল্লিরি নজিামুদ্দনি মারকাজরে অনুসারীরা।
তাবলগিরে র্সাবকি র্কাযক্রম ও বশ্বি ইজতমো সুষ্ঠুভাবে পরচিালনায় প্রশাসনরে সহযোগতিায় নরিপক্ষে প্রভাবমুক্ত একটি কমটিি গঠনসহ প্রধানমন্ত্রীর কাছে সাত দফা দাবি জানয়িছেনে তারা।
বৃহস্পতবিার উত্তরার একটি রস্তেোরায় বশ্বি ইজতমো পরর্বতী এক সংবাদ সম্মলেনে নজিামুদ্দনি মারকাজরে প্রধান মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অনুসারী তাবলগিরে সাথীরা এসব দাবি জানান।
এ সময় লখিতি বক্তব্য পাঠ করনে অ্যাডভোকটে আব্দুল কুদ্দুস বাদল। এতে উপস্থতি ছলিনে মোহাম্মদ সায়মে, অ্যাডভোকটে ইউনুস ময়িা, মাওলানা সয়ৈদ আনোয়ার আব্দুল্লাহ, মোহাম্মদ সোহলে ও মোহাম্মদ আতাউল্লাহ প্রমুখ।
লখিতি বক্তব্যে সাত দফা দাবি তুলে ধরে বক্তারা বলনে, তাবলগি জামাত বশ্বিব্যাপী দাওয়াতরে কাজ করছ। এখানে রাজনীতরি কোনো সুযোগ নইে। র্বতমান তাবলগি জামাতে বভিদে সৃষ্টরি একমাত্র কারণ তৃতীয় একটি পক্ষরে রাজনতৈকি অবধৈ হস্তক্ষপে।
লখিতি বক্তব্যে বলা হয়, বশ্বি ইজতমোর ময়দান নযি়ে তাবলগি জামাত বাংলাদশেরে (মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অনুসারী) সঙ্গে বরাবররে মতো বরৈী ও বষৈম্যর্পূণ আচরণ করা হচ্ছ। ২০১৮ সালে তাবলগিরে বশ্বি মারকাজ দল্লিরি নজিামুদ্দনিরে অনুসারী মূলধারার তাবলগিরে সাথীরা টঙ্গী মাঠকে সরল বশ্বিাসে প্রশাসনরে কাছে হস্তান্তর করছেলি। কন্তিু হফোজত সর্মথতি মাওলানা জুবায়রে গ্রুপকে রহস্যজনকভাবে একতরফা ২০২৩ সাল র্পযন্ত টঙ্গী ময়দান মাদ্রাসা এলাকা, টনিশডে মসজদি এবং গোডাউন এলাকা ব্যবহার করার অনুমতি দওেয়া হয়ছে। যখোনে মূলধারার তাবলগি সাথীদরে কবেল প্রতি বছর বশ্বি ইজতমোর জন্য ব্যবহার করতে পাঁচদনিরে অনুমতি দওেয়া হয়ছে। এছাড়া বশ্বি ইজতমোর মাঠে বদ্যিমান টনিশডেরে পাশে আরকেটি শডে নর্মিাণকাজ শুরু করছেনে কে বা কারা।
তারা প্রশ্ন তোলনে এসব কার অনুমতক্রিমে করা হচ্ছ।এ বষিয়ে তাবলগিরে মূল ধারার সাথীদরে সঙ্গে কোনো পরার্মশ করা হয়নি বলে অভযিোগ করা হয় সংবাদ সম্মলেন।
মথ্যিা তথ্যরে ভত্তিতিে প্রশাসন একতরফা বভিাজন করে আসছে দাবি করে সাদ অনুসারীরা বলনে, চার বছর ধরে মাওলানা জুবায়রে গ্রুপকে চার সপ্তাহরে জন্য কাকরাইল ব্যবহার করার অনুমতি দওেয়া হয়ছে।আর মূলধারার তাবলগিরে সাথীরা মাত্র দুই সপ্তাহরে জন্য ব্যবহার করছনে। অথচ এই বভিাজনরে কোনো আইনগত এমনকি নতৈকি ভত্তিওি নইে। আমাদরে সঙ্গে পরার্মশ না করে এবং হফোজত সর্মথক এই বচ্ছিন্নি তাবলগিরে গ্রুপরে মথ্যিা তথ্যরে ভত্তিতিে প্রশাসন এই একতরফা বভিাজন করে আসছ।
এ সময় প্রশাসনরে কাছে সাতদফা দাবি তুলে ধরা হয়। দাবগিুলো হচ্ছ-ে
আমাদরে অনুরোধ বশ্বি ইজতমোর সঙ্গে সংশ্লষ্টি সবাই মাঠরে প্যান্ডলে নর্মিাণ ও খোলার কাজ করবনে। প্রয়োজনে প্রশাসনরে তদারকতিে উভয় পক্ষ বশ্বি ইজতমোর ময়দান ব্যবহার করবনে।
কাকরাইল ও বশ্বি ইজতমোর মাঠ থকেে দুই মাদ্রাসাকে অন্য জায়গায় স্থানান্তর করা, কারণ শুধু তাবলগিরে কাজরে জন্যই এই মাঠ ও কাকরাইল মসজদি।
প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমাদরে অনুরোধ তাবলগিরে র্সাবকি র্কাযক্রম ও বশ্বি ইজতমো সুষ্ঠুভাবে পরচিালনায় প্রশাসনরে সহযোগতিায় নরিপক্ষে প্রভাবমুক্ত একটি কমটিি গঠন করা।
কাকরাইল মসজদি আগরে মতো দল্লিরি নজিামুদ্দনি মারকাজরে অধীনে পরচিালনার যাবতীয় ব্যবস্থা করা।
দশেরে সব মসজদিে তাবলগিরে সব র্কাযক্রমরে জন্য অনুমতি দওেয়া। র্ধমীয় কাজে বাধা দলিে ও অপপ্রচার চালালে সংবধিান মোতাবকে ব্যবস্থা নওেয়া। দশেে স্বাধীনভাবে র্ধমীয় দাওয়াতি কাজ করার পরবিশে তরৈি করে দওেয়া।
টঙ্গী বশ্বি ইজতমোয় সব মুরব্বকিে আসার বষিয়ে নশ্চিয়তা প্রদান এবং বাংলাদশেরে র্ধমীয় সম্প্রীতি অক্ষুণ্ন রাখতে ও দশেরে শান্ত-িশৃঙ্খলা বজায় রাখতে তাবলগিরে যাবতীয় কাজ পরচিালনায় হফোজতসহ তৃতীয় পক্ষরে রাজনীতকি অবধৈ হস্তক্ষপে বন্ধ করা। যাতে করে ইসলামরে নামে কোনো পক্ষ সাধারণ র্ধমপ্রাণ মুসলমানকে তাবলগিরে নামে কউে ভুল বুঝযি়ে রাজনতৈকি হাতযি়ার হসিবেে ব্যবহার করতে না পার।
সংবাদ সম্মলেনে বলা হয়, কয়কে বছর ধরে তাবলগিরে বভিক্তরি শুরু থকেে হফোজত নতোরা সরাসরি হস্তক্ষপে ও মাদ্রাসাছাত্রদরে ব্যবহার করে তাবলগিরে মূল ধারার সাথদিরে বরিুদ্ধে বভিন্নি প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে এবং তাদরে ওপর হামলা চালাচ্ছ।
নানাভাবে সারা দশেে সাদপন্থী মূল ধারার তাবলগি অনুসারীদরে ওপর নর্যিাতন করা হচ্ছে বলে দাবি করা হয় সংবাদ সম্মলেন।
এ সময় উপস্থতি ছলিনে ইজতমো আয়োজক কমটিরি গণমাধ্যম সমন্বয়রে দায়ত্বি থাকা মোহাম্মদ সায়মে, ইজতমো আয়োজক কমটিরি মুরব্বি (সাদপন্থী) ইউনুস ময়িা, মাওলানা সয়ৈদ আনোয়ার আব্দুল্লাহ, সোহলে ও আতাউল্লাহ।